ঢাকা ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ড. ইউনূস, জামায়াত ও নাহিদ গং ‘লাশের কারিগর’, অভিযোগ ঢাবি শিক্ষকের দুর্গাপূজায় ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশ সরকারকে পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীদের চিঠি ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার আহ্বান কমিউনিটিভিত্তিক মডেলে মাঠ-পার্ক ব্যবস্থাপনা করবে ডিএনসিসি সোহরাওয়ার্দীতে চার দিনের ‘জুলাই জাগরণ’: সাংস্কৃতিক চেতনায় ফিরে দেখা ২০২৪ বছরের প্রথম ছয় মাসে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতা‌লি গে‌ছেন ৯ হাজার ৭৩৫ জন বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত হওয়ার স্থানে হবে ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সুনামির সতর্কতায় জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্র ছাড়ল সব কর্মী

খালেদা জিয়ার নাতনি জাফিয়ার অনন্য কৃতিত্ব

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:৩৬:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ অগাস্ট ২০১৫
  • 355

ঢাকা :
602
‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় প্রতিভার সাক্ষর রাখল বাংলাদেশি কিশোরী জাফিয়া রহমান। অতিরিক্ত একটি বিষয়সহ ১১ বিষয়ের মধ্যে সাত বিষয়ে গ্লোডেন ‘এ’ প্লাস এবং তিনটিতে ‘এ’ প্লাস পেয়েছে জাফিয়া।
জাফিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে সদ্য প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর বড় মেয়ে।
সে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবছর এই ফলাফল অর্জন করেছে।
জাফিয়ার বাবা কোকোকে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের দাদা বাড়ি থেকে দাদি খালেদা জিয়ার সাথে গ্রেফতার করা হয়।
এররপর ওই বাড়িতে মা শর্মিলা রহমান ও ছোট বোন জাহিয়া রহমানের সাথেই ছিল জাফিয়া।
পরে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে অসুস্থ কোকো চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংককে যান। সাথে যায় জাফিয়া, তার মা ও ছোট বোন।
পরে কোকো মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলে যান। সেখানে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে তিনি বসবাস করেন।
কোকো অসুস্থ হলেও দুই মেয়ে জাফিয়া ও জাহিয়ার পড়াশোনার ব্যাপারে সব সময় যত্নবান ছিলেন। প্রায় প্রতিদিন তিনিই দুই মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যেতেন।
চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি কুয়ালালামপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান কোকো। গত ২৭ জানুয়ারি বাবার লাশের সাথে মা ও বোনের সাথে জাফিয়া দেশে আসে।
দেশে ফেরার পর গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ দাদির সাথে অবস্থান করে দুই নাতনি জাফিয়া ও জাহিয়া। কিন্তু ওই কার্যালয়ের বিদ্যুৎ-গ্যাস লাইন এবং টেলিফোন ও ক্যাবল টিভির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়।
পরে স্কুল খোলা থাকায় মায়ের সাথে মালয়েশিয়া ফিরে যায় জাফিয়া-জাহিয়া।
গত ১২ আগস্ট ছিল বাবা কোকোর ৪৬ জন্মদিন ও ১৫ আগস্ট ছিল দাদি খালেদা জিয়ার ৭০তম জন্মদিন। আর এ মাসেই খবর এল জাফিয়ার

ট্যাগস :

ড. ইউনূস, জামায়াত ও নাহিদ গং ‘লাশের কারিগর’, অভিযোগ ঢাবি শিক্ষকের

খালেদা জিয়ার নাতনি জাফিয়ার অনন্য কৃতিত্ব

আপডেট সময় : ১১:৩৬:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ অগাস্ট ২০১৫

ঢাকা :
602
‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় প্রতিভার সাক্ষর রাখল বাংলাদেশি কিশোরী জাফিয়া রহমান। অতিরিক্ত একটি বিষয়সহ ১১ বিষয়ের মধ্যে সাত বিষয়ে গ্লোডেন ‘এ’ প্লাস এবং তিনটিতে ‘এ’ প্লাস পেয়েছে জাফিয়া।
জাফিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে সদ্য প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর বড় মেয়ে।
সে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবছর এই ফলাফল অর্জন করেছে।
জাফিয়ার বাবা কোকোকে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের দাদা বাড়ি থেকে দাদি খালেদা জিয়ার সাথে গ্রেফতার করা হয়।
এররপর ওই বাড়িতে মা শর্মিলা রহমান ও ছোট বোন জাহিয়া রহমানের সাথেই ছিল জাফিয়া।
পরে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে অসুস্থ কোকো চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংককে যান। সাথে যায় জাফিয়া, তার মা ও ছোট বোন।
পরে কোকো মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলে যান। সেখানে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে তিনি বসবাস করেন।
কোকো অসুস্থ হলেও দুই মেয়ে জাফিয়া ও জাহিয়ার পড়াশোনার ব্যাপারে সব সময় যত্নবান ছিলেন। প্রায় প্রতিদিন তিনিই দুই মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যেতেন।
চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি কুয়ালালামপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান কোকো। গত ২৭ জানুয়ারি বাবার লাশের সাথে মা ও বোনের সাথে জাফিয়া দেশে আসে।
দেশে ফেরার পর গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ দাদির সাথে অবস্থান করে দুই নাতনি জাফিয়া ও জাহিয়া। কিন্তু ওই কার্যালয়ের বিদ্যুৎ-গ্যাস লাইন এবং টেলিফোন ও ক্যাবল টিভির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়।
পরে স্কুল খোলা থাকায় মায়ের সাথে মালয়েশিয়া ফিরে যায় জাফিয়া-জাহিয়া।
গত ১২ আগস্ট ছিল বাবা কোকোর ৪৬ জন্মদিন ও ১৫ আগস্ট ছিল দাদি খালেদা জিয়ার ৭০তম জন্মদিন। আর এ মাসেই খবর এল জাফিয়ার