ঢাকা ০৮:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্রের সংলাপে নোবেল

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:০০:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অক্টোবর ২০১৫
  • 311

1503
জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার মাধ্যমে শান্তিতে নোবেল জিতলো তিউনেশিয়ার চার প্রতিষ্ঠান। সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দ্য তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট নামের চার প্রতিষ্ঠানের জোটকে এ বছরের নোবেল শান্তি পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়েছে।
নোবেল বিজয়ী জোট যারা গণতন্ত্রের জন্য আলোচনায় মধ্যস্থতার মাধ্যমে তিউনেশিয়ায় বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে। তিউনিসিয়ার নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী এই চার সংগঠন হল- তিউনিসিয়ান জেনারেল লেবার ইউনিয়ন (ইউজিআইটি), দি তিউনিসিয়ান কনফেডারেশন অব ইন্ডাস্ট্রি, ট্রেড অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটস (ইউটিআইসিএ), তিউনিসিয়ান হিউম্যান রাইটস লিগ (এলটিডিএইচ) এবং তিউনিসিয়ান অর্ডার অব ল’ইয়ারস।
পুরষ্কার ঘোষণা করতে গিয়ে নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ২০১১ সালের বিপ্ল¬বের পর তিউনেশিয়ায় বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় ভূমিকা রেখেছে তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট। এ বছর এ মর্যাদাবান পুরষ্কারের জন্য প্রায় ২৭৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্টানকে বিবেচনা করা হচ্ছিল। এর মধ্যে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ও পোপ ফ্রান্সিসকে সম্ভাবনাময় ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু অবশেষে পুরষ্কারটি গেল তিউনেশিয়ার ওই প্রতিষ্ঠানের ঘরে।

ট্যাগস :

গণতন্ত্রের সংলাপে নোবেল

আপডেট সময় : ১০:০০:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অক্টোবর ২০১৫

1503
জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার মাধ্যমে শান্তিতে নোবেল জিতলো তিউনেশিয়ার চার প্রতিষ্ঠান। সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দ্য তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট নামের চার প্রতিষ্ঠানের জোটকে এ বছরের নোবেল শান্তি পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়েছে।
নোবেল বিজয়ী জোট যারা গণতন্ত্রের জন্য আলোচনায় মধ্যস্থতার মাধ্যমে তিউনেশিয়ায় বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে। তিউনিসিয়ার নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী এই চার সংগঠন হল- তিউনিসিয়ান জেনারেল লেবার ইউনিয়ন (ইউজিআইটি), দি তিউনিসিয়ান কনফেডারেশন অব ইন্ডাস্ট্রি, ট্রেড অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটস (ইউটিআইসিএ), তিউনিসিয়ান হিউম্যান রাইটস লিগ (এলটিডিএইচ) এবং তিউনিসিয়ান অর্ডার অব ল’ইয়ারস।
পুরষ্কার ঘোষণা করতে গিয়ে নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ২০১১ সালের বিপ্ল¬বের পর তিউনেশিয়ায় বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় ভূমিকা রেখেছে তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট। এ বছর এ মর্যাদাবান পুরষ্কারের জন্য প্রায় ২৭৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্টানকে বিবেচনা করা হচ্ছিল। এর মধ্যে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ও পোপ ফ্রান্সিসকে সম্ভাবনাময় ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু অবশেষে পুরষ্কারটি গেল তিউনেশিয়ার ওই প্রতিষ্ঠানের ঘরে।