ঢাকা ০১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের হাজিদের খোঁজ নিতে হটলাইন

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:১৮:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • 334

1325
সৌদি আরবের মিনায় হজ পালনকালে মারা গেল ৪৫৩ জন। এছাড়াও আহত হয়েছেন ৭১৯ জনেরও বেশি হাজি। এই ঘটনায় কোন বাংলাদেশি আহত বা নিহত হয়েছেন কিনা জানার জন্য দুটি হট লাইন চালু করেছে বাংলাদেশি দূতাবাস।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি লিখেছেন, “মিনা হাসপাতালে অবস্থান করা আমাদের এক কর্মকর্তার মতে, মৃতদেহগুলো হাসপাতালে আনা হচ্ছে এবং কর্তৃপক্ষ কাউকে ভেতরে ঢুকতে দিচ্ছে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দেওয়া মাত্রই আমরা স্বজনদের তা জানাব। মিনাতে আমাদের হটলাইন নাম্বার হচ্ছে: +৯৬৬৫৩৭৩৭৫৮৫৯ এবং +৯৬৬৫০৯৩৬০০৮২।”

উল্লেখ্য, আজ বৃহস্পতিবার হজ পালনকালে সৌদি আরবে পদদলিত হয়ে কমপক্ষে ৪৫৩ জন হাজি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ৭১৯ জন। ২০০৬ সালে মিনায় হজব্রতের শেষ পর্বের এই আনুষ্ঠানিকতায় মারা যান ৩৬৪ হাজি। এ ছাড়া পবিত্র নগর মক্কায় ২০০১ সালে ৩৫ হাজি, ১৯৮৭ সালে ৪০০ হাজি, ১৯৯০ সালে ১ হাজার ৪২৬ হাজি, ১৯৯৪ সালে ২৭০ হাজি এবং ১৯৯৭ সালে ৩৪৩ জন হাজি মৃত্যুবরণ করেন।

ট্যাগস :

বাংলাদেশের হাজিদের খোঁজ নিতে হটলাইন

আপডেট সময় : ১০:১৮:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

1325
সৌদি আরবের মিনায় হজ পালনকালে মারা গেল ৪৫৩ জন। এছাড়াও আহত হয়েছেন ৭১৯ জনেরও বেশি হাজি। এই ঘটনায় কোন বাংলাদেশি আহত বা নিহত হয়েছেন কিনা জানার জন্য দুটি হট লাইন চালু করেছে বাংলাদেশি দূতাবাস।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি লিখেছেন, “মিনা হাসপাতালে অবস্থান করা আমাদের এক কর্মকর্তার মতে, মৃতদেহগুলো হাসপাতালে আনা হচ্ছে এবং কর্তৃপক্ষ কাউকে ভেতরে ঢুকতে দিচ্ছে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দেওয়া মাত্রই আমরা স্বজনদের তা জানাব। মিনাতে আমাদের হটলাইন নাম্বার হচ্ছে: +৯৬৬৫৩৭৩৭৫৮৫৯ এবং +৯৬৬৫০৯৩৬০০৮২।”

উল্লেখ্য, আজ বৃহস্পতিবার হজ পালনকালে সৌদি আরবে পদদলিত হয়ে কমপক্ষে ৪৫৩ জন হাজি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ৭১৯ জন। ২০০৬ সালে মিনায় হজব্রতের শেষ পর্বের এই আনুষ্ঠানিকতায় মারা যান ৩৬৪ হাজি। এ ছাড়া পবিত্র নগর মক্কায় ২০০১ সালে ৩৫ হাজি, ১৯৮৭ সালে ৪০০ হাজি, ১৯৯০ সালে ১ হাজার ৪২৬ হাজি, ১৯৯৪ সালে ২৭০ হাজি এবং ১৯৯৭ সালে ৩৪৩ জন হাজি মৃত্যুবরণ করেন।