ঢাকা ১১:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মতামত চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি চলছে : সুলতানা কামাল

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
  • 894


দেশে অন্যায়ভাবে মতামত চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর শিশু একাডেমি মিলনায়তনে ‘এনডিএফ বিডি দশম জাতীয় বিতর্ক উৎসবে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুলতানা কামাল এ মন্তব্য করেন।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিশ্চয় একটা আবহ তৈরি করতে পারব যেখানে হানাহানি, অন্যের ওপর অত্যাচার করে অন্যায়ভাবে মতামত চাপিয়ে দেওয়ার যে প্রবণতা আমাদের রাজনীতিতে দেখছি, সমাজব্যবস্থায় দেখছি, অর্থনীতিতে দেখছি, সংস্কৃতির মধ্যে দেখছি সেটার পরিবর্তন আসবে।

টিআইবির চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, আমাদের জাতীয় জীবনে এখন মতৈক্যের অভাব প্রকট। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার চর্চায় দেশ এগুতে পারছে না। এ জন্য তরুণ সমাজকে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে হবে।

ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ আয়োজিত এই বিতর্ক উৎসবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।

ট্যাগস :

মতামত চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি চলছে : সুলতানা কামাল

আপডেট সময় : ০৭:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৭


দেশে অন্যায়ভাবে মতামত চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর শিশু একাডেমি মিলনায়তনে ‘এনডিএফ বিডি দশম জাতীয় বিতর্ক উৎসবে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুলতানা কামাল এ মন্তব্য করেন।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিশ্চয় একটা আবহ তৈরি করতে পারব যেখানে হানাহানি, অন্যের ওপর অত্যাচার করে অন্যায়ভাবে মতামত চাপিয়ে দেওয়ার যে প্রবণতা আমাদের রাজনীতিতে দেখছি, সমাজব্যবস্থায় দেখছি, অর্থনীতিতে দেখছি, সংস্কৃতির মধ্যে দেখছি সেটার পরিবর্তন আসবে।

টিআইবির চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, আমাদের জাতীয় জীবনে এখন মতৈক্যের অভাব প্রকট। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার চর্চায় দেশ এগুতে পারছে না। এ জন্য তরুণ সমাজকে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে হবে।

ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ আয়োজিত এই বিতর্ক উৎসবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।