ঢাকা ০৯:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোরে মাটির নিচে পাওয়া গেল রকেট লাঞ্চার হ্যান্ড গ্রেনেড গুলি

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৬:৪১:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
  • 704


যশোর অফিস : যশোর সদরের কামালপুর এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় বহু পুরনো ২৭৯ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ও একটি রকেট লাঞ্চার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে এসব গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।

যশোর কোতোয়ালী থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন জানিয়েছেন, কামালপুর গ্রামের শামছু খাঁ তার জমিতে ভবন নির্মাণের জন্য খনন কাজ করছিলেন। এসময় মাটিকাটা দিনমজুররা গুলি, গ্রেনেড ও রকেট লাঞ্চার পায়।

তিনি জানান, শামছু খাঁ খবর দিলে ফোর্স পাঠিয়ে ২৭৯ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ও একটি রকেট লাঞ্চার উদ্ধার করা হয়।

ওসি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিন্তানী বাহিনীর সদস্যরা বা অন্য কেউ গোলাবারুদগুলো ফেলে রাখে। যা দীর্ঘদিন পর উদ্ধার হলো। উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গুলি অনেক পুরানো ও নিষ্ক্রিয়। তাই ধারণা করা হচ্ছে এগুলো মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের। এগুলোর এখন আর কোনো কার্যকারিতা নেই। এই অস্ত্র-গুলি এখন বিধি-মোতাবেক সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরে জমা দেয়া হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যশোরে মাটির নিচে পাওয়া গেল রকেট লাঞ্চার হ্যান্ড গ্রেনেড গুলি

আপডেট সময় : ০৬:৪১:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭


যশোর অফিস : যশোর সদরের কামালপুর এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় বহু পুরনো ২৭৯ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ও একটি রকেট লাঞ্চার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে এসব গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।

যশোর কোতোয়ালী থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন জানিয়েছেন, কামালপুর গ্রামের শামছু খাঁ তার জমিতে ভবন নির্মাণের জন্য খনন কাজ করছিলেন। এসময় মাটিকাটা দিনমজুররা গুলি, গ্রেনেড ও রকেট লাঞ্চার পায়।

তিনি জানান, শামছু খাঁ খবর দিলে ফোর্স পাঠিয়ে ২৭৯ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ও একটি রকেট লাঞ্চার উদ্ধার করা হয়।

ওসি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিন্তানী বাহিনীর সদস্যরা বা অন্য কেউ গোলাবারুদগুলো ফেলে রাখে। যা দীর্ঘদিন পর উদ্ধার হলো। উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গুলি অনেক পুরানো ও নিষ্ক্রিয়। তাই ধারণা করা হচ্ছে এগুলো মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের। এগুলোর এখন আর কোনো কার্যকারিতা নেই। এই অস্ত্র-গুলি এখন বিধি-মোতাবেক সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরে জমা দেয়া হবে।