ঢাকা ১০:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩১শে অক্টোবরে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে বিশাল গ্রহাণু!

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:৩৫:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ২০১৫
  • 435

2006
গ্রহাণুর আঘাতে পৃথিবী ধ্বংসের গুজব নতুন কিছু নয়। আদতে এসব দিন কিছুই হয় না। রোজকার মত পৃথিবী তার নিজ কক্ষ পথে ঘুরপাক খায়। এবার গুজব বলছে ৩১শে অক্টোবর বৃহৎ আকারের গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে যাবে। এসময় যদি এটি আছড়ে পরে তবে লন্ডভন্ড হবে আমাদের পৃথিবী।
জানা গেছে, মহাকাশে ৩১শে অক্টোবরে আছড়ে পরবে বিশাল আকারের গ্রহাণু। এটি পৃথিবীর কাছ কাছ দিয়ে যাবে। এই গ্রহাণুটির নাম ‘২০১৫ টিবি১৪৫’। এটি পৃথিবীর ৩ লাখ মাইল দূর দিয়ে যাবে। তবে ভয়ের কারণ নেই। পৃথিবীর টিকিটিও ছুঁতে পারবে না এই গ্রহাণু। নাসার বিজ্ঞানীরা সপ্তাহ খানেক আগে এই গ্রহাণুর সন্ধান পেয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে গেলেও পৃথিবীর কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা নেই।
তবে ভয়ের কারণটা হলো এই গ্রহাণুর আয়তন নিয়ে। এটি আকারে সুবিশাল। উচ্চতায় এটি ৯৫০ ফুট থেকে ২১০০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এটির আয়তন হতে পারে ক্রিসলার বিল্ডিং কিংবা সাংহাই টাওয়ারের সমান। এটি আছড়ে পরার সময় এটির সঙ্গে আরও অনেক উপাদান যোগ হবে। ফলে আয়তনটা অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
নাসা ইতোমধ্যে ৮ হাজার গ্রহাণুর তালিকা তৈরি করেছে। যেগুলোর আকৃতি খানিকটা বড়। এসব গ্রহাণু পৃথিবীর আশপাশ দিয়ে ঘুরঘুর করছে। কোনোটা পৃথিবীকে খুব কাছ দিয়ে পতিত হয়ে মহাশূন্যে মিলিয়ে যাচ্ছে।

ট্যাগস :

৩১শে অক্টোবরে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে বিশাল গ্রহাণু!

আপডেট সময় : ১১:৩৫:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ২০১৫

2006
গ্রহাণুর আঘাতে পৃথিবী ধ্বংসের গুজব নতুন কিছু নয়। আদতে এসব দিন কিছুই হয় না। রোজকার মত পৃথিবী তার নিজ কক্ষ পথে ঘুরপাক খায়। এবার গুজব বলছে ৩১শে অক্টোবর বৃহৎ আকারের গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে যাবে। এসময় যদি এটি আছড়ে পরে তবে লন্ডভন্ড হবে আমাদের পৃথিবী।
জানা গেছে, মহাকাশে ৩১শে অক্টোবরে আছড়ে পরবে বিশাল আকারের গ্রহাণু। এটি পৃথিবীর কাছ কাছ দিয়ে যাবে। এই গ্রহাণুটির নাম ‘২০১৫ টিবি১৪৫’। এটি পৃথিবীর ৩ লাখ মাইল দূর দিয়ে যাবে। তবে ভয়ের কারণ নেই। পৃথিবীর টিকিটিও ছুঁতে পারবে না এই গ্রহাণু। নাসার বিজ্ঞানীরা সপ্তাহ খানেক আগে এই গ্রহাণুর সন্ধান পেয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে গেলেও পৃথিবীর কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা নেই।
তবে ভয়ের কারণটা হলো এই গ্রহাণুর আয়তন নিয়ে। এটি আকারে সুবিশাল। উচ্চতায় এটি ৯৫০ ফুট থেকে ২১০০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এটির আয়তন হতে পারে ক্রিসলার বিল্ডিং কিংবা সাংহাই টাওয়ারের সমান। এটি আছড়ে পরার সময় এটির সঙ্গে আরও অনেক উপাদান যোগ হবে। ফলে আয়তনটা অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
নাসা ইতোমধ্যে ৮ হাজার গ্রহাণুর তালিকা তৈরি করেছে। যেগুলোর আকৃতি খানিকটা বড়। এসব গ্রহাণু পৃথিবীর আশপাশ দিয়ে ঘুরঘুর করছে। কোনোটা পৃথিবীকে খুব কাছ দিয়ে পতিত হয়ে মহাশূন্যে মিলিয়ে যাচ্ছে।