ঢাকা ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ড. ইউনূস, জামায়াত ও নাহিদ গং ‘লাশের কারিগর’, অভিযোগ ঢাবি শিক্ষকের দুর্গাপূজায় ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশ সরকারকে পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীদের চিঠি ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার আহ্বান কমিউনিটিভিত্তিক মডেলে মাঠ-পার্ক ব্যবস্থাপনা করবে ডিএনসিসি সোহরাওয়ার্দীতে চার দিনের ‘জুলাই জাগরণ’: সাংস্কৃতিক চেতনায় ফিরে দেখা ২০২৪ বছরের প্রথম ছয় মাসে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতা‌লি গে‌ছেন ৯ হাজার ৭৩৫ জন বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত হওয়ার স্থানে হবে ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সুনামির সতর্কতায় জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্র ছাড়ল সব কর্মী

শান্তিরক্ষা মিশনে আরো ৪০ হাজার সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • 307

1354
জাতিসংঘের চলমান শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে নতুনকরে আরো ৪০ হাজার শান্তিরক্ষী দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সংস্থাটির ৫০টিরও বেশি সদস্য দেশ।

সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ তথ্য জানিয়েছেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন নিয়ে বিশ্ব নেতাদের বৈঠকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন ওবামা।

শান্তিরক্ষা নিয়ে শীর্ষ বৈঠকটিতে নতুন মিশনের প্রয়োজনে দ্রুততার সাথে শান্তিরক্ষী মোতায়েনে শান্তিরক্ষা মিশনের আকার ও সামর্থ্য বৃদ্ধির বিষয়টি আলোচিত হয়। এ নিয়ে ওবামা বলেন, ‘প্রতিটি নতুন মিশনকে আগেরটির চেয়ে অধিক সুসংগঠিত ও কার্যকরী করা আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।’

সেনা পাঠানোর পাশাপাশি রাস্তার মধ্যে পেতে রাখা বোমা নিষ্ক্রিয় করা ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় রসদ, হেলিকপ্টার এবং মেডিকেল ইউনিট পাঠানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে দেশগুলো।

ট্যাগস :

ড. ইউনূস, জামায়াত ও নাহিদ গং ‘লাশের কারিগর’, অভিযোগ ঢাবি শিক্ষকের

শান্তিরক্ষা মিশনে আরো ৪০ হাজার সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি

আপডেট সময় : ১০:১৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫

1354
জাতিসংঘের চলমান শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে নতুনকরে আরো ৪০ হাজার শান্তিরক্ষী দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সংস্থাটির ৫০টিরও বেশি সদস্য দেশ।

সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ তথ্য জানিয়েছেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন নিয়ে বিশ্ব নেতাদের বৈঠকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন ওবামা।

শান্তিরক্ষা নিয়ে শীর্ষ বৈঠকটিতে নতুন মিশনের প্রয়োজনে দ্রুততার সাথে শান্তিরক্ষী মোতায়েনে শান্তিরক্ষা মিশনের আকার ও সামর্থ্য বৃদ্ধির বিষয়টি আলোচিত হয়। এ নিয়ে ওবামা বলেন, ‘প্রতিটি নতুন মিশনকে আগেরটির চেয়ে অধিক সুসংগঠিত ও কার্যকরী করা আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।’

সেনা পাঠানোর পাশাপাশি রাস্তার মধ্যে পেতে রাখা বোমা নিষ্ক্রিয় করা ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় রসদ, হেলিকপ্টার এবং মেডিকেল ইউনিট পাঠানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে দেশগুলো।